• ঢাকা বুধবার
    ২৪ এপ্রিল, ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
আলেশা মার্ট প্রসঙ্গে ই-ক্যাব সভাপতি

‘প্রতারণার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে হবে’

প্রকাশিত: অক্টোবর ১০, ২০২২, ০৯:৪৭ পিএম

‘প্রতারণার সঙ্গে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ই-কমার্স ব্যবসার নামে যারা গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করছেন তাদেরকে আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ই-ক্যাব) এর সভাপতি শমী কায়সার। তিনি বলেন, ‘আমরা অনেক কষ্ট করে ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রির একটা আস্থা তৈরি করেছি। কয়েকটা কোম্পানির জন্য এখন আস্থার সংকট দেখা দিয়েছে। যাদের কারণে এই আস্থার সংকট হচ্ছে তাদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে প্রতারিত গ্রাহকদের পাওনা টাকা ফেরত দিতে হবে।’

সোমবার (১০ অক্টোবর) সিটি নিউজ ঢাকার সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন ই-ক্যাব সভাপতি।

শমী কায়সার বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে ওই সকল প্রতিষ্ঠানের সদস্য পদ বাতিল করেছি। আমরা নিয়মিত সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে মিটিং করছি। কোথায় কোথায় অনিয়ম হচ্ছে তা ধরিয়ে দিচ্ছি। গ্রাহকদের টাকা কীভাবে ফেরত দেয়া যায় সে বিষয়ে পর্যালোচনা চলছে। তবে প্রক্রিয়াটা একটু ধীরগতিতে চলছে সেটা আমিও বুঝতে পারছি।’

ই-অরেঞ্জ, ধামাকা বা ইভ্যালির বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পর প্রতিষ্ঠান প্রধানদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে। কিন্তু বেশ কিছু গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়ার পরও আলেশা মার্ট প্রধানকে এখনো আইনের আওতায় আনা হয়নি। এ প্রসঙ্গে ই-ক্যাব সভাপতি বলেন, ‘পুরো বিষয়টার সঙ্গে সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংক রয়েছে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রয়েছে। সবাই মিলেই বিষয়টা দেখছে। তবে আমি এটুকু বলতে পারি- অবশ্যই সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে এবং একইসঙ্গে ভোক্তাদের পাওনা টাকা ফেরতের বিষয়টিও নিশ্চিত করা হবে।’

 

এআরআই/এএল

আর্কাইভ