 
              প্রকাশিত: মার্চ ১২, ২০২৫, ০২:৪৩ পিএম
 
                 
                            
              পঞ্চগড় সদর উপজেলার সীমান্তে গত ৮ মার্চ ভোরে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক আল আমিনের (৩৬) মরদেহ অবশেষে নিয়ে যাওয়ার তিনদিন পর ফেরত দিয়েছে বিএসএফ।
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাত ৯টায় পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা সীমান্তের জিরো লাইনে উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর উপস্থিতে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। এসময় ভারতের রাজগঞ্জ থানার পুলিশ তেঁতুলিয়া মডেল থানা পুলিশের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করে। এ সময় ভারতের রাজগঞ্জ থানার ইন্সপেক্টর অনুপম মজুমদার তেঁতুলিয়া থানার এসআই নরেশ চন্দ্র দাস উপস্থিত ছিলেন। পরে পরিবারের পক্ষে মরদেহ গ্রহণ করে নিহতের বড় ভাই মোস্তফা কামাল।

এর আগে গত ৮ মার্চ (শনিবার) ভোরে পঞ্চগড় সদরের ভিতরগড় ইউনিয়নের নীলফামারী-৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ ভিতরগড় সীমান্ত বিওপি এলাকার সুইডাঙ্গা সীমান্তে পিলার ৭৪৪/৭ এস হতে আনুমানিক ৫০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে ভাটপাড়া এলাকায় সীমান্তে ভারতের ৪৬ ভাটপাড়া বিএসএফ ব্যাটালিয়নের সদস্যদের গুলিতে নিহত হন আল আমিন। পরে বিএসএফ তার মরদেহ নিয়ে গেলে বিজিবির পতাকা বৈঠক ও কড়া প্রতিবাদে তিনদিন পর ফেরত দেয়। বুধবার (১২ মার্চ) সকালে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হবে বলে জানিয়েছে নিহতের পরিবার।
নিহত আল আমিনের বাড়ি পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের জিন্নাতপাড়া এলাকায়। তিনি ওই এলাকার সুরুজ আলীর ছেলে। পেশায় তিনি গরু ব্যবসায়ী ছিলনে বলে জানা গেছে।
 
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
      