প্রকাশিত: নভেম্বর ৬, ২০২৫, ১০:৫১ এএম
চট্টগ্রামের বায়েজিদ বোস্তামি এলাকায় গণসংযোগের সময় গুলিবিদ্ধ বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ`র পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। তবে গুলিতে একজন নিহত ও আরও একজন আহত হওয়ার ঘটনায় এখনও কাউকে আটক করা যায়নি।
অপরদিকে, হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। নিন্দা ও দ্রুত বিচার দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও।
এদিকে, সারোয়ার বাবলার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একটি রাজনৈতিক দলের ইন্ধন আছে- এমন দাবি নিহতের স্বজনদের। তারা বলছেন, বিদেশে থাকা `শিবির ক্যাডার সাজ্জাদ` প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সহযোগীদের দ্বারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল সন্ধ্যায় বায়েজিদ বোস্তামী চালিতাতলী খন্দকার পাড়ায় চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ`র গণসংযোগের সময় দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন সারোয়ার বাবলা। গুলিবিদ্ধ হন এরশাদ উল্লাহও। নিহত সারোয়ার ও অভিযুক্ত সাজ্জাদ দু`জনের নামেই একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে সিএমপি।
এই ঘটনায় একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তাতে দেখা যায়, গণসংযোগকালে একটি দোকানের প্রবেশ করে দোকানির সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এরশাদ। এ সময় তার সঙ্গে নেতাকর্মীরা ছিলেন। ওই দোকানির সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে বের হতেই হঠাৎ কয়েক রাউন্ড গুলির বর্ষণ করে দুর্বৃত্তরা। এতে নেতাকর্মীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে পড়েন।