
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৫, ২০২১, ০৫:৩৭ পিএম
সিরাজগঞ্জে বিপদসীমার ৫৯ সেন্টিমিটার ওপর
দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে যমুনা নদীর পানি। এতে
করে জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি এখনও অপরিবর্তিত রয়েছে।
রাস্তাঘাট ও বাড়িঘর পানিতে
তলিয়ে যাওয়ায় বিপাকে সাধারণ মানুষ।
জানা গেছে, জেলার পাঁচটি উপজেলার ৩৫টি ইউনিয়নের প্রায় লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দি হয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। দেখা দিয়েছে খাবার ও বিশুদ্ধ পানির সঙ্কটও। তলিয়ে গেছে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ, রাস্তাঘাট, রোপা আমনের ক্ষেত। অন্যদিকে নদী ভাঙনে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন চৌহালী, কাজিপুর ও শাহজাদপুর উপজেলার নদীপাড়ের মানুষ।
সিরাজগঞ্জ পাউবোর উপ-সহকারী প্রকৌশলী জাকির হোসেন জানান, গত কয়েক দিন যমুনায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত ছিল। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ৮ সেন্টিমিটার কমেছে। তাও বিপদসীমার ৫৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যা পূর্বাভাস সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, যমুনা নদীর পানি এ মুহূর্তে আর বাড়ার সম্ভাবনা নেই।
সিরাজগঞ্জ
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা
আব্দুর রহিম সিটি নিউজ
ঢাকাকে বলেন, ‘জেলার পাঁচটি উপজেলায় ২০০ মেট্রিক টন
চাল ও নগদ এক
লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া
হয়েছে। তারা চাহিদা অনুযায়ী
বিতরণ শুরু করেছেন। এ
ছাড়া জেলায় ৭২১ মেট্রিক টন
চাল ও আড়াই লাখ
টাকা মজুদ রাখা হয়েছে।
ইতোমধ্যে সদর ও শাহজাদপুরের
কিছু এলাকায় ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
টিআর/এম. জামান