 
              প্রকাশিত: জুন ১১, ২০২৩, ১১:০২ পিএম
 
                 
                            
              গত পাঁচ বছরের মধ্যে কোনো মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে প্রথমবার চীন সফরে যাচ্ছেন অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পাশাপাশি স্থগিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতে আগামী ১৮ জুন সফরে যাওয়ার কথা রয়েছে তার। খবর রয়টার্সের।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে বেইজিং সফরে যাওয়ার কথা ছিল ব্লিঙ্কেনের। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে চীনা নজরদারি বেলুন ইস্যুতে তার সফর বাতিল হয়।
তাইওয়ান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের কঠোর দুই দেশের মধ্যে চলমান উত্তেজনার হঠাৎ করেই বেইজিংয়ের সঙ্গে আলোচনায় মনোযোগী হয়েছে ওয়াশিংটন।
ব্লিঙ্কেনের পূর্বসূরি মাইক পম্পেও ২০১৮ সালের অক্টোবরে চীন সফর করেন। এরপর প্রথমবারের মতো শীর্ষ পর্যায়ের কোনো মার্কিন কর্মকর্তা চীনে যাচ্ছেন।
                      
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর আনুষ্ঠানিকভাবে ব্লিঙ্কেনের সফরের কথা ঘোষণা করেনি। তবে বিস্তারিত না জানিয়ে দেশটির জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কিরবি সম্প্রতি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র শিগগিরই সিনিয়র কর্মকর্তাদের সফর সম্পর্কিত ঘোষণা দেবে।
 
গত সপ্তাহে বেইজিং সফরে যান যুক্তরাষ্ট্রে এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের চীনা বিষয়ক পরিচালক। মূলত সেখান থেকেই দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে শুরু হয় খোলামেলা আলোচনা।
এর আগে, বেইজিংয়ে গোপন সফরে যান মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইয়ের প্রধান।
 
গত মঙ্গলবার (৬ জুন) আকস্মিক জেদ্দা সফরে যান মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন। তিনি এমন এক সময় সৌদি সফরে গিয়েছিলেন যখন দেশটির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের ঐতিহাসিক বন্ধুত্বে ফাটল ধরেছে। ফলে সফরের আগে থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল যে, মূলত সম্পোর্কন্নয়নই হতে যাচ্ছে ব্লিঙ্কেনের সফরের মূল উদ্দেশ্য।
এডিএস/
 
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
      