
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৯, ২০২৫, ০৭:৪৪ পিএম
সাংবাদিকদের উদ্দেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান বলেছেন— গতকালকে আমি জানিয়েছিলাম, আমার সমস্ত কর্মকাণ্ডের ওপর সাইবার হামলা হচ্ছে। আজ সকালেও আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়েছে, আমি নাকি আচরণবিধি ভেঙে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করেছি; মিসইনফরমেশন, ডিসইনফফরমেশন ছড়িয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা পর্যন্ত এ নিয়ে সাংবাদিকদের বিভ্রান্ত করেছে। তবে আপনারা গঠনতন্ত্র পড়ে এই অভিযোগ যে মিথ্যা সেই স্বীকৃতি আপনারা দিয়েছেন, তাই আপনাদেরকে সাধুবাদ।
মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টায় ভোটগ্রহণ শেষে পৌনে পাঁচটার পর সংবাদ সম্মেলনে আসে ছাত্রদল। তখন তিনি এসব কথা বলেন। এতে নানা অভিযোগ করা হয়। শিবির ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দিকেই মূলত ছোড়া হয় এসব অভিযোগের তীর।
আবিদুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর বিতরণ করায় এক ছাত্রীর ছাত্রত্ব কেড়ে নেয়ার হুমকি দেয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত ধৈর্য ধারণ করে আছি। ভোট গণণার সময় কারসাজি করার চেষ্টা হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা প্রতিহত করবে।
তার অভিযোগ, ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের দেখা গেছে। জামায়াতের অনেক নেতা ক্যাম্পাসে ঘুরে বেড়িয়েছে। ডাকসু ভোটে দুইটা করে ব্যালট দেয়া হয়েছে। প্রশাসনের কাছে ১২টা লিখিত অভিযোগ জমা দেয়া হয়েছে।
সারাদেশ থেকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের ক্যাম্পাসের বিভিন্ন গেটে জড়ো করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী। তাদেরকে সরিয়ে না দেয়া হলে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে তার দায় প্রশাসনকে নিতে হবে বলে এ সময় উল্লেখ করেন আবিদুল ইসলাম।
যেমন নির্বাচন আশা করেছিলা, তেমন হয়নি বলে মন্তব্য করেন ছাত্রদলের এ নেতা।
একই প্যানেলের জিএস প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামিম বলেছেন, মাজা ভাঙা প্রশাসন নিজের দায়িত্ব ভালভাবে পালনে ব্যর্থ হয়েছে।