 
              প্রকাশিত: জানুয়ারি ২, ২০২৩, ১১:৩৩ পিএম
 
                 
                            
              গত ডিসেম্বরে বিএনপি দুটি হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একটি হচ্ছে নয়াপল্টনে সমাবেশ করার গো ধরা। সেটা করে তাদের রাজনৈতিক ক্ষতি হয়েছে। অপরটি হচ্ছে তাদের সংসদ সদস্যদের পদত্যাগ করতে বাধ্য করা। এতেও তাদের ক্ষতি হয়েছে।
সোমবার (২ জানুয়ারি) দুপুরে সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সিনেমা হল মালিক সমিতি ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, বর্তমানে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জ সেটা হচ্ছে বিএনপির সাংঘর্ষিক রাজনীতি। তবে তারা কী করতে চায় বা কী করতে পারে সে সম্পর্কে আমাদের ধারণা আছে। সেটিকে মোকাবিলা করার জন্য আমাদের প্রস্তুতি এবং পরিকল্পনা দুটিই আছে।
নির্বাচনী বছরে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা কেমন যাবে, চ্যালেঞ্জগুলো কী ও তা কীভাবে মোকাবিলা করবেন- এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে যে চ্যালেঞ্জ সেটা হচ্ছে বিএনপির সাংঘর্ষিক রাজনীতি। বিএনপির মিত্রদের দেশবিরোধী অপতৎপরতা, বিদেশিদের পদলেহন এবং বিদেশিদের কাছে ধরনা দেওয়া- এগুলো করে তারা সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে চায়। কিন্তু সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে গিয়ে এখন বিএনপি নিজেই বেকায়দায় পড়েছে।
তিনি বলেন, এরপরও বিএনপি এবছর দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করবে। তবে আমরা তাদের সর্বোচ্চ অস্থিতিশীলতা তৈরি করার চেষ্টা ২০১৩-১৪-১৫ সালে দেখেছি। আমরা সেগুলো সুন্দরভাবে মোকাবিলা করতে পেরেছি।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, এখন সবচেয়ে বড় যে বিষয় সেটা হলো সারাবিশ্বে সংকটময় পরিস্থিতি চলছে। করোনা মহামারি চলে গিয়েছিল, দুই মাস আগেও তাই ভেবেছিলাম। কিন্তু দেখা গেলো করোনা যায়নি। চীনসহ কয়েকটি দেশে করোনা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে।
 
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
      