 
              প্রকাশিত: এপ্রিল ২৮, ২০২৩, ০৭:৫৫ পিএম
 
                 
                            
              আধিপত্য বিস্তার নিয়ে গত এক দশকে আওয়ামী লীগের ৩৯২ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছেন। এর জন্য অন্তর্কোন্দল ও ক্ষমতার দ্বন্দ্বের চেয়ে দলে অনুপ্রবেশকারীরা বেশি দায়ী বলে মনে করছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা।
সাম্প্রতিক সময়ে দেশের কয়েকটি জেলায় আওয়ামী লীগের দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ সংঘর্ষে ঝরেছে দলীয় অনেক নেতাকর্মীর প্রাণ। লক্ষ্মীপুরের আলোচিত ডাবল মার্ডারের নেপথ্যেও রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব রয়েছে বলে ধারণা করছেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা।
দলের এসব অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জন্য বিতর্কিত হচ্ছে আওয়ামী লীগ। তাই আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগমুহূর্তে ক্ষমতাসীন দলের অভ্যন্তরীণ এমন কোন্দল পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করবে বলে মনে করছেন দলের নীতিনির্ধারকরা।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, ‘দলের সব জায়গায় এ ধরনের আদর্শবিরোধী লোক যারা ঢুকে পড়েছে, যারা দলে ঢুকে হানাহানি করছে, তাদের দল থেকে ঝেঁটিয়ে বের করে দেয়া হবে। আমরা সে পথেই হাঁটছি।’
                      
এডিএস/
 
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
      