
প্রকাশিত: আগস্ট ২১, ২০২৫, ১১:৩৫ এএম
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে করা রিভিউ আবেদন দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য সব রাজনৈতিক দল আপিল বিভাগে আবেদন জানিয়েছে। এ বিষয়ে শুনানির তারিখ আগামী ২৬ আগস্ট নির্ধারণ করেছেন আদালত।
২০০৮ সালে বাংলাদেশে সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। সেই নির্বাচনে দুই-তৃতীয়াংশের বেশি আসন জিতে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। তবে ২০১১ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করা হয়।
এরপর দলীয় সরকারের অধীনে ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে তিনটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু প্রতিটি নির্বাচনই কঠোর সমালোচনার মুখে পড়ে এবং ব্যাপকভাবে ‘একতরফা’ হিসেবে আখ্যায়িত হয়। কোনোটি ‘বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতার নির্বাচন’, কোনোটি ‘রাতের ভোটের নির্বাচন’, আবার কোনোটি ‘ডামি নির্বাচন’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে।
গত বছর গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী সরকার পতনের পর ভবিষ্যতে সত্যিকারের জনরায়ের ভিত্তিতে একটি নির্বাচিত সরকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রসঙ্গ নতুন করে আলোচনায় এসেছে। এ বিষয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে জনগণ ও রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্যে এক অভূতপূর্ব ঐকমত্য গড়ে উঠছে।
বিস্তারিত আসছে...