• ঢাকা বৃহস্পতিবার
    ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

রক্তিমার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ইবিতে আনন্দ র‍্যালি ও আলোচনা সভা

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২২, ১০:৪৯ পিএম

রক্তিমার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ইবিতে আনন্দ র‍্যালি ও আলোচনা সভা

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

নিরাপদ হোক রক্ত দান, আমার রক্তে বাঁচুক প্রাণ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) রক্তিমার ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আনন্দ র‍্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনের মূলফটক থেকে এই আনন্দ র‍্যালি শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো প্রদক্ষিণ করে একই স্থানে এসে শেষ হয়। র‍্যালিতে সংগঠনের উপদেষ্টামণ্ডলীসহ প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। র‍্যালি শেষে সংগঠনের পক্ষ থেকে মিলনায়তন চত্বরে কাঠগোলাপ গাছ রোপণ করা হয়। পরে টিএসসিসির ১১৬ নম্বর কক্ষে রক্তিমার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

রক্তিমার সভাপতি মোয়াজ্জেম আদনানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন, সহকারী অধ্যাপক মো. শাহাবুব আলম, লোক প্রশাসন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. লুৎফর রহমান, ইংরেজি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মেহের আলী, টিএসসিসির পরিচালক অধ্যাপক ড. রুহুল কে এম সালেহ।

পরে অনুষ্ঠানে এক কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয় ও বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করার মধ্য দিয়ে এই আলোচনা সভার সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

রক্তিমার সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন আদনান বলেন, রক্তিমার সকল রক্ত যোদ্ধারা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। রক্তদানে একজন মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে। তাই আমারা রক্তদানের মাধ্যমে মানুষের সেবায় কাজ করে যাচ্ছি।

রক্তিমার সাধারণ সম্পাদক শৈবাল নন্দী হিমু বলেন, মানবতার স্বার্থে রক্তিমা ক্যাম্পাসসহ পার্শ্ববর্তী দুই জেলা কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহে রক্তদানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে এবং ভবিষ্যতেও রাখবে। সংগঠনের সকলের সহযোগীতায় রক্ত দানের মাধ্যমে আরও এগিয়ে যাবে রক্তিমা।

এ সময় হিসাববিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, "আমি দেখেছি বিভিন্ন জায়গায় যখন রক্তের প্রয়োজন হয় হোক সেটা ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া কিংবা ঢাকা রক্তের প্রয়োজন হলেও তারা তাদের ডেটাবেজের মাধ্যমে রক্তের ব্যবস্থা করে দিতে সক্ষম হয়েছে। বিশেষ করে A-, AB- এই দুর্লভ রক্তগুলো তারা জোগাড় করতে সক্ষম হয়েছে।

এএল/

আর্কাইভ