• ঢাকা সোমবার
    ২৯ এপ্রিল, ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

প্রকাশিত: অক্টোবর ৪, ২০২৩, ১১:০০ পিএম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই

সিটি নিউজ ডেস্ক

যৌথ শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম চালুর লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং কানাডার রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে মঙ্গলবার এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এবং রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ও উপাচার্য অধ্যাপক ড. জেফ কেশেন নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে এই সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন। উল্লেখ্য, এটি কানাডার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমঝোতা স্মারক।

অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আয়োজিত এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডার হাইকমিশনার মিস লিলি নিকোলস, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের ডিন, ঢাকাস্থ কানাডা দূতাবাসের কয়েকজন কর্মকর্তা এবং রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি দলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স অফিসের পরিচালক অধ্যাপক ড. সামসাদ মর্তূজা অনুষ্ঠান সঞ্চালন করেন।

এই সমঝোতা স্মারকের আওতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয় যৌথভাবে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করবে। এছাড়া, উভয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ও গবেষণা সরঞ্জাম, প্রকাশনা এবং শিক্ষক, গবেষক ও শিক্ষার্থী বিনিময় করবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের জন্য রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ও উপাচার্য অধ্যাপক ড. জেফ কেশেনকে ধন্যবাদ জানান। এর মাধ্যমে দু’ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণার মান আরও বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। যৌথ শিক্ষা, গবেষণা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্যে কানাডার অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গেও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের ব্যাপারে তিনি আগ্রহ প্রকাশ করেন।

রিজাইনা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসিডেন্ট ও উপাচার্য অধ্যাপক ড. জেফ কেশেন বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং শিক্ষা, গবেষণা ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এই সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকরা উপকৃত হবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

 

সিটি নিউজ ঢাকার ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন

আর্কাইভ