একনেকে ১৮ হাজার কোটি টাকায় ১৫ প্রকল্পের অনুমোদন

প্রকাশিত: জুলাই ১৮, ২০২৩, ০৮:০৬ পিএম

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১৮ হাজার ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৫টি প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ জুলাই) সকালে শেরে বাংলা নগরে পরিকল্পনা বিভাগের এনইসি সম্মেলন কেন্দ্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বৈঠক পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানান, প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে সরকারি অর্থায়ন ১২ হাজার ১৯২ কোটি ৭ লাখ টাকা, বৈদেশিক অর্থায়ন ৫ হাজার ২৩৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৫৮৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা খরচ হবে।

অনুমোদিত প্রকল্পসমূহ হলো:

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘বড়পুকুরিয়া-বগুড়া-কালিয়াকৈর ৪০০ কেভি লাইন’ প্রকল্প;
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ফিল্ম সিটি (২য় পর্যায়)’; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (এসএমইউ)’ স্থাপন; নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ‘জিনাই, ঘাঘট, বংশী এবং নাগদা নদীর প্রবাহ পুনরুদ্ধারের জন্য শুষ্ক মৌসুমে নদীর প্রবাহ নিশ্চিতকরণ’; নৌপথের উন্নয়ন ও বন্যা ব্যবস্থাপনা, সড়ক পরিবহন ও সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ‘উলিপুর (হেলিপ্যাড মোড়)-চিলমারি (গুনাইগাছ) সংযোগ সড়ক নির্মাণ’; গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ‘বেসরকারি ভবনসমূহের রেজিলিয়েন্সির (স্থিতিস্থাপকতা/সহনশীলতা) জন্য ডিজাইন এবং নির্মাণের গুণগত মান বৃদ্ধিকরণ’; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে সমন্বিত ও টেকসই পৌর পানি সরবরাহ ও স্যানিটেশন’ ও ‘আমার গ্রাম-আমার শহর: পাইলট গ্রাম উন্নয়ন’; আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের জন্য রেকর্ড ভবন নির্মাণ’;

১২টি অনলাইন গণমাধ্যম নিবন্ধনের অনুমতি পেল

বিস্তারিত পড়ুন

কৃষি মন্ত্রণালয়ের ৩টি প্রকল্প যথাক্রমে: ‘বরিশাল, ভোলা, ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলা সেচ উন্নয়ন প্রকল্প’, ‘ডাবল লিফটিং পদ্ধতিতে পদ্মা নদীর পানি বরেন্দ্র এলাকায় সরবরাহ ও সেচ সম্প্রসারণ’ এবং ‘টিস্যু কালচার ল্যাবরেটরি কাম হর্টিকালচার সেন্টার স্থাপন ও উন্নয়ন’; পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প ‘ভূমি পুনরুদ্ধারের লাকে উড়িরচর নোয়াখালী ক্রস ড্যাম নির্মাণ’ ও ‘চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার পোল্ডার নম্বর ৭২ এর ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের স্থায়ী পুনর্বাসনসহ ঢাল সংরক্ষণ’ এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ‘দেশের বিভিন্ন কৌশলগত স্থানে নতুন খাদ্য গুদাম ও আনুষঙ্গিক সুবিধাদি নির্মাণ’।

জেকেএস/