 
              প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২৩, ০৩:২৪ এএম
 
                 
                            
              দারুণভাবে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করেছে নিউজিল্যান্ড। গতবারের রানার্স আপ নিউজিল্যান্ড ব্যাটিং ও বোলিং উভয় ডিপার্টমেন্টে চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে নাস্তানাবুদ করে ৯ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে জয় পেয়েছে। আহমেদাবাদে অনুষ্ঠিত টুর্নামেন্টের প্রথম ম্যাচে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ইংল্যান্ড ৯ উইকেট হারিয়ে ২৮২ রান করেছিল। নিউজিল্যান্ড মাত্র ৩৬.২ ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের সংগ্রহকে টপকে যায়।
বল হাতে যাচ্ছেতাইভাবে নাস্তানাবুদ হয়েছে ইংলিশ বোলাররা। গত বছরের চ্যাম্পিয়ন বোলারদের একটা মাত্র সাফল্য, ইনিংসের শুরুতেই উইল ইয়াংয়ের উইকেট শিকার। শূন্য রানে আউট হয়েছিেলেন ইয়াং। মুখোমুখি হওয়া প্রথম বলেই আউট হন তিনি। বোলার ছিলেন স্যাম কুরান। ম্যাচে ইংল্যান্ড বোলারদের এই একটা সাফল্য।
শুরুর এই উইকেট হারানোর পর নিউজিল্যান্ডকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। ডেভন কনওয়ে আর রাচিন রাভিন্দ্র ইংলিশ বোলারদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়েছেন। একের পর বলকে সীমানার বাইরে পাঠিয়েছেন তারা। উভয় ব্যাটারই সেঞ্চুরি করেছেন। কনওয়ে ১৫২ রানে অপরাজিত। আর রাভিন্দ্র ১২৩ রানে।
কনওয়ে তার ইনিংসটি খেলেছেন ১২১ বলে। ১৯টি বাউন্ডারি মেরেছেন। আর ওভার বাউন্ডারি তিনটি। রাভিন্দ্র খেলেছেন ৯৬ বল। তার ইনিংসে বাউন্ডারি ছিল ১১টি। আর ওভার বাউন্ডারি পাঁচটি।
এর আগে টস জিতে নিউজিল্যান্ড প্রতিপক্ষকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। ইংল্যান্ড ব্যাটাররা কমবেশি ভালো ব্যাটিং করেছেন। প্রত্যেক ব্যাটারই দুই অংকের রান করেছেন। তবে জো রুট ছাড়া কেউ তাদের ইনিংসকে লম্বা করতে পারেননি। শুধুমাত্র অধিনায়ক জস বাটলার ও জনি বেয়ারস্টো তাদের ইনিংসকে ত্রিশের ওপর নিতে পেরেছিলেন। অন্যরা ১২, ১৩, ১৫ ২০ এমন রান করেছেন। ফলে ২৮২ রানের বেশি যাওয়া সম্ভব হয়নি।
নিউজিল্যান্ডের সফর বোলার ছিলেন ম্যাট হেনরি। তিন উইকেট পান তিনি। এছাড়া মিচেল স্যান্তনার ও গ্লেন ফিলিপস দুটো করে উইকেট নেন।
 
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
      