
প্রকাশিত: নভেম্বর ৪, ২০২৪, ০৯:৪০ পিএম
২৪৮ বছর পার হল। ১৭৭৬ সালে যুক্তরাজ্যের কবল থেকে স্বাধীনতা অর্জন করে যুক্তরাষ্ট্র। দীর্ঘ আড়াইশ বছরেও কোনো নারী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হতে পারেননি। এমনকি স্বাধীনতার প্রায় দুইশ বছর পর একজন নারী কেবল প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হয়েছেন। সেটি ১৯৬৪ সালের ঘটনা। তিনি ছিলেন মার্গারেট চেস স্মিথ।
এরপর ২০১৬ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রথম নারী প্রার্থী হন হিলারি ক্লিনটন। সাবেক ফার্স্ট লেডি ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দক্ষতার পরিচয় দেওয়ায় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হন তিনি। ৩০ লাখের বেশি পপুলার ভোট পেয়েও ইলেক্টোরাল কলেজের নিয়মে পরাজিত হন ট্রাম্পের কাছে। দেখা যায়, ট্রাম্প পুরুষ ভোট পান ৫২ শতাংশ আর হিলারি পান ৪১ শতাংশ। এবারও সবশেষ জরিপে দেখা যাচ্ছে, পুরুষ ভোটারদের কাছে কমলার চেয়ে ট্রাম্পই জনপ্রিয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, সব যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও কেবল নারী হওয়ায় বিদ্বেষের শিকার হন হিলারি। তবে আগের যে কোনো সময়ের চেয়ে নারী নেতৃত্বকে মেনে নেওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। তার প্রমাণ, এরই মধ্যে ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে রেকর্ড করেছেন কমলা। তবে এবার দেখার বিষয় মার্কিন পুরুষেরা কমলাকে ভোট দেবেন কিনা।
যুক্তরাস্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ইলেকটোরাল ভোট রয়েছে ক্যালিফোর্নিয়ায় (৫৪টি)। আর সবচেয়ে কম রয়েছে নর্থ ডাকোটায় (৩টি)। সাধারণত রাজ্যের জনসংখ্যার অনুপাতে ইলেকটোরাল ভোট থাকে। যে রাজ্যে যত বেশি জনসংখ্যা ওই রাজ্যে তত বেশি ইলেকটোরাল ভোট।
রাজ্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট যিনি পান ইলেকটোরাল ভোটগুলো তিনি পান। এভাবে একজন প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট হতে হলে অন্তত ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোট পেতে হয়।
![]() | ![]() ![]() | ![]() | ||
![]() | ![]() | ![]() | ||
![]() ![]() | ![]() ![]() | |||
![]() |
| ![]() |