 
              প্রকাশিত: মে ১৪, ২০২৩, ০৫:০৪ পিএম
-(47)-20230514050441.jpg) 
                 ছবি: সংগৃহীত
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র অগ্রভাগ বাংলাদেশের কক্সবাজার এবং উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করেছে।
রোববার (১৪ মে) সকালে আবহাওয়ার বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড়টি আরও উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে রোববার বিকেলে অথবা সন্ধ্যা নাগাদ কক্সবাজার ও মায়ানমার উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে।

অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৯৫ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ২১৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড়টি রোববার সকাল ৬টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৩০৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৪৫০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৩৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপূর্বে অবস্থান করছিল।
এ অবস্থায় কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। চট্টগ্রাম ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা জেলায় ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।
এ ছাড়া ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় বিভিন্ন জেলা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহে জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
জেকেএস/
 
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
       
      