• ঢাকা শনিবার
    ২০ এপ্রিল, ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

গাড়িতে গোবর ব্যবহারের ঘোষণা সুজুকির

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৮, ২০২৩, ০৯:৪১ পিএম

গাড়িতে গোবর ব্যবহারের ঘোষণা সুজুকির

ছবিঃ সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

বায়োগ্যাস উৎপাদনে গরুর গোবর ব্যবহার করার ঘোষণা দিয়েছে ভারতের সুজুকি মোটর করপোরেশন (এসএমসি)। মূলত গাড়ি থেকে কার্বন নিঃসরণ কমাতে এমন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি।
শনিবার (২৮ জানুয়ারি) ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে এ তথ্য জানা যায়।

এসএমসি গাড়ি নির্মাতা মারুতি সুজুকি ইন্ডিয়ার মূল কোম্পানি। প্রতিষ্ঠানটি জানায়, সুজুকির টেকসই গতিশীলতার সমাধান খুঁজে বের করতে ও কার্বন নিঃসরণ কমাতে নেয়া হয়েছে এমন উদ্যোগ। সিএনজিচালিত প্রাইভেটকারে দেয়া হবে এই বায়োগ্যাস।

আবারও নতুন চমক মারুতি সুজুকির

এর মধ্যেই এসএমসি ভারত সরকারের ন্যাশনাল ডেইরি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড ও বানাস ডেইরির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করেছে। বানাস ডেইরি এশিয়ার সবচেয়ে বড় ডেইরি কোম্পানি। ২০৩০ সাল নাগাদ প্রবৃদ্ধি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে গোবরের বায়োগ্যাস উৎপাদনের ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

এসএমসি জানায়, উৎপাদিত বায়োগ্যাস আফ্রিকা, আসিয়ান এবং জাপানসহ অন্যান্য কৃষি অঞ্চলে রফতানি করা হবে। এ গ্যাস কার্বন নিঃসরণের পাশাপাশি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে উন্নীত করবে। এ ছাড়া এই প্রকল্পের জন্য ভারতের গ্রামাঞ্চল থেকে গোবর সরবরাহ করা হবে বলেও জানায় প্রতিষ্ঠানটি।

এদিকে সুজুকি মোটর করপোরেশন জাপানি প্রতিষ্ঠান ফুজিসানেও বিনিয়োগ করেছে। জাপানে ফুজিসান আসাগিরি বায়োমাস এলএলসি বর্তমানে গরুর গোবরের বায়োগ্যাস দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে।

Maruti suzuki exports more than 20 lac cars to 100 countries from year 1986  87 | देश की सबसे बड़ी वाहन निर्माता कंपनी मारुति सुजुकी ने बनाया रिकॉर्ड,  अबतक 100 से अधिक देशों में की 20 लाख कारों की बिक्री | TV9 Bharatvarsh

মারুতি বর্তমানে ভারতে ১৪টি মডেলের সিএনজিচালিত প্রাইভেটকার বিক্রি করছে। এগুলো হলো অ্যাল্টো, অ্যাল্টো কে১০, এস-প্রেসো, সেলেরিও, ইকো, ওয়াগনআর, সুইফট, ডিজায়ার, এরটিগা, ব্যালেনো, এক্সএল৬, গ্র্যান্ড ভিটারা, ট্যুর এস এবং সুপার ক্যারি।

এ ছাড়া ২০১০ সালে ইকো, অ্যাল্টো ও ওয়াগনআর, এই তিনটি মডেল দিয়ে গ্যাসনির্ভর গাড়ি বিক্রি শুরু করে তারা। এ পর্যন্ত এই ১৪ মডেলের ১১ লাখ ৪০ হাজারের বেশি সংখ্যক গাড়ি বিক্রি হয়েছে। এর মাধ্যমে ভারতে কার্বন নি:সরণ  কমেছে ১৩ লাখ ১০ হাজার টন।

 

সাজেদ/এএল

আর্কাইভ